নাটোর: গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে সকাল সাড়ে আটটার মধ্যেই প্রতিযোগীরা হাজির হয় শহরের একটি চায়নিজ রেস্তোরাঁয়। সঙ্গে আসেন তাদের শিক্ষক ও অভিভাবকেরাও। ১৫টি স্কুলের ১২৪ জন শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। তিন পর্বে মেধা যাচাইয়ের পর সেরা স্কুল নির্বাচিত হয় নাটোর সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়ের নয়জন প্রতিযোগীর মধ্যে শোয়াইব আহম্মেদ, ইমতিয়াজ ইসলাম, মুহতা মিম উজ্জামান, সাদমান সাকিব ও আবু সাঈদ আঞ্চলিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করে। শোয়াইব আহম্মেদ সর্বোচ্চ ২১ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়।নেত্রকোনা: শহরের নাগড়া এলাকার আয়েশা কমিউনিটি সেন্টারে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন উপজেলার ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৬০ জন শিক্ষার্থী এমসিকিউ পরীক্ষা, গেম জোন ও দলীয় উপস্থাপনায় অংশ নেয়। এতে দলীয় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে সেরা স্কুল নির্বাচিত হয় নেত্রকোনা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। এ ছাড়া ওই স্কুল থেকে নির্বাচিত হয় পাঁচজন শিক্ষার্থী। তারা হলো ফাতিমা জাহান তৃপ্তি, চিত্রা পাল, শুভ্রা বিশ্বাস তিথি, নুসরাত জাহান শিখামণি ও সাদিয়া ইসলাম। পরে চ্যাম্পিয়ন দলের হাতে আই-জেন ইয়েস কার্ড তুলে দেন অনুষ্ঠানের বিচারক শিক্ষাবিদ মতীন্দ্র সরকার ও নেত্রকোনা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা।
বান্দরবান: শহরতলির পর্যটন মোটেল মিলনায়তনে সকাল আটটা থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা সমবেত হয়। নয়টি বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা নয়টি দলে বিভক্ত হয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। বান্দরবান সরকারি মহিলা কলেজের কম্পিউটার বিভাগের শিক্ষিকা ফারজানা ও বন্ধুসভার দুজন বিচারক ছিলেন। প্রতিযোগিতায় আল-ফারুক ইনস্টিটিউট প্রথম ও বান্দরবান সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় দ্বিতীয় হয়।
আই-জেন ২০১৫ আয়োজনে সহযোগিতা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সহযোগী হিসেবে আরও আছে অ্যালপেনলিবে, মাইক্রোসফট, অপেরা মিনি, এখানেই ডট কম, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, উরি ব্যাংক, রেডিও ফুর্তি ও চ্যানেল আই। আই-জেনে জেলা পর্যায়ে অংশ নিচ্ছে এক হাজার স্কুল দল। প্রতি জেলা থেকে গড়ে ১৬টি করে বিদ্যালয়ের বিজয়ী দলগুলো অংশ নিচ্ছে।
To get more educational info

No comments:
Post a Comment