Tuesday, June 30, 2015

Education Link BD: আপনার ফেসবুকে পাসওয়ার্ড ছাড়াই প্রবেশ করতে পারেন যা...

Education Link BD: আপনার ফেসবুকে পাসওয়ার্ড ছাড়াই প্রবেশ করতে পারেন যা...: আপনার ফেসবুকে পাসওয়ার্ড ছাড়াই প্রবেশ করতে পারেন যারা:- আপনি কি জানেন যে, আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পাসওয়ার্ড ছাড়াই কয়েকজন মানুষ...

বিনা মূল্যে গান শোনার সুবিধা চালু করছে গুগল

Education Link BD: বিনা মূল্যে গান শোনার সুবিধা চালু করছে গুগল: সার্চ ইঞ্জিন গুগল এবার বিনা মূল্যে অনলাইনে গান শোনার ব্যবস্থা করেছে। এ পদ্ধতিতে গুগল প্লে মিউজিক সেবা ব্যবহার করে কোনো খরচ ছাড়াই ‘স্ট্রি...

বিনা মূল্যে গান শোনার সুবিধা চালু করছে গুগল

সার্চ ইঞ্জিন গুগল এবার বিনা মূল্যে অনলাইনে গান শোনার ব্যবস্থা করেছে। এ পদ্ধতিতে গুগল প্লে মিউজিক সেবা ব্যবহার করে কোনো খরচ ছাড়াই ‘স্ট্রিমিং’-এর মাধ্যমে গান শুনতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। ইতিমধ্যে গুগলের প্লে মিউজিক সেবাটি মাসিক খরচের বিনিময়ে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং এতে নির্দিষ্ট খরচের বিনিময়ে আনলিমিটেড গান শোনার ব্যবস্থাও রয়েছে। নতুন পদ্ধতিতে বিনা মূল্যে গান শোনার এ সেবাটিতে বিভিন্ন সময় অনুযায়ী গান চলবে, যা আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীরা বিনা মূল্যে শোনার সুযোগ পাবেন। এ সেবাটি অনেকটাই অনলাইনে গান শোনার জনপ্রিয় সেবা স্পটিফাইয়ের মতো করেই তৈরি করা। গুগল এ সেবাটির ক্ষেত্রে এক বছর আগে অধিগ্রহণ করা ইন্টারনেটভিত্তিক রেডিও অ্যাপ সংঝা ব্যবহার করছে বলে জানা গেছে। একই ধরনের সেবা বিনা মূল্যে দেওয়ার ঘোষণা এর আগে দিয়েছিল অ্যাপল। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ৩০ জুন থেকে অ্যাপলের মিউজিক সেবাটি চালু হবে, যা প্রথম তিন মাস বিনা মূল্যে উপভোগ করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। তবে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপলের আগেই এ বাজারে শীর্ষস্থান দখল করে আছে গুগল। গুগলের পণ্য ব্যবস্থাপক এলিয়াস রোমান এক ব্লগ পোস্টে বলেন, ‘গুগলের এ বিনা মূল্যে গান শোনার সেবাটি ইতিমধ্যে যাঁরা যুক্ত আছেন তাঁরা যেমন পাবেন, তেমনি অন্যদেরও আমরা এ সেবায় যুক্ত করে নেব।’ ইতিমধ্যে এ সেবাটি ওয়েবসাইটে চালু হয়েছে, যা খুব চলতি সপ্তাহে অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস ব্যবহারকারীও পাবেন বলে জানা গেছে। গুগল আশা করছে, বিনা মূল্যে পাওয়া এ সেবাটি পেয়ে গ্রাহকেরা মাত্র ১০ ডলার খরচের বিনিময়ে সেবাটি নিতে আগ্রহী হবেন। গত বছরের ডিসেম্বরের তথ্য অনুযায়ী শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই এ ধরনের মাসিক খরচের বিনিময়ে গান শোনার সেবা নেওয়া গ্রাহকের সংখ্যা ৮ লাখ ১৫ হাজারের বেশি।
বিবিসি অবলম্বনে কাজী আলম

ই-কমার্সে ভ্যাট প্রত্যাহার হচ্ছে

 ই-কমার্সে ভ্যাট প্রত্যাহার হচ্ছে: ২০১৫-১৬ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে ই-কমার্সে আরোপিত ভ্যাট সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হচ্ছে। সোমবার সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ ...

ই-কমার্সে ভ্যাট প্রত্যাহার হচ্ছে

২০১৫-১৬ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে ই-কমার্সে আরোপিত ভ্যাট সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হচ্ছে। সোমবার সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ খাতের বর্তমান অবস্থাকে শৈশব সময় উল্লেখ করে আরোপিত ৪ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব করেন। উল্লেখ্য, গত ৪ জুন বাজেট ঘোষণায় ই-কমার্সকে প্রথমবারের মতো সুনির্দিষ্ট করে ভ্যাটের আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী। সেখানে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ই-কমার্সে মূল্য সংযোজন করের (ভ্যাট) হার ৪ শতাংশ করার প্রস্তাব রাখা হয়েছিলো। এতোদিন ই-কমার্স খাতকে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর সেবার সাথেই ৪ দশমিক ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হতো।

For more info: Education Link BD

Monday, June 29, 2015

‘রসিক’ আকরামের বাউন্সারে কুপোকাত শ্যানিয়েরা!


হুমা আকরামের মৃত্যুর পর জীবনে বড় ঝড়ই সামলাতে হয়েছে ওয়াসিম আকরামকে। খেলোয়াড়ি জীবন শেষে ধারাভাষ্য ও ক্রিকেটে-সংশ্লিষ্ট নানা কাজে জড়িয়ে যাওয়ায় সন্তানদের সময় দিতে পেরেছেন কমই। হুমাই সব সামলেছেন। কিন্তু স্ত্রীর অকালপ্রয়াণে সব যেন এলেমেলো হয়ে গিয়েছিল আকরামের। সন্তানদের নিয়ে মহাচিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন পাকিস্তান ক্রিকেট কিংবদন্তি।
জীবনের সেই মেঘাচ্ছন্ন দিনগুলো কাটিয়ে এখন সুখের ভেলায় ভাসছেন ‘কিং অব সুইং। আর সুখের পেছনে বিরাট ভূমিকা শ্যানিয়েরার। এ অস্ট্রেলীয় কন্যার সঙ্গে আকরাম গাঁটছড়া বেঁধেছেন ২০১৩ সালের আগস্টে। গত বছর এ দম্পতির ঘর আলো করে এসেছে কন্যা আয়লা। দুজন দুই দেশের হলেও বড় ক্রিকেট তারকা হওয়ায় আকরামকে সহজেই চেনার কথা শ্যানিয়ারের। তবে সাবেক পাকিস্তান অধিনায়কের খ্যাতি নয়, শ্যানিয়েরাকে টেনেছে তাঁর অতুলনীয় রসবোধ।
কদিন আগে পাকিস্তানের টিভি শো দ্য রেহনাম খান শোতে সস্ত্রীক হাজির হয়েছিলেন আকরাম। রেহনাম খানকে চিনতে পেরেছেন? আরেক কিংবদন্তি ইমরান খানের স্ত্রী। প্রথমবারের মতো টিভি পর্দায় এলেন শ্যানিয়েরা। জবাব দিলেন নানা নানা প্রশ্নের। অস্ট্রেলিয়ান শ্যানিয়েরা যখন প্রথম পাকিস্তানে বউ হয়ে এলেন তখন ওয়াসিমের পরিবারের প্রতিক্রিয়া কী ছিল? আকরাম বেশ রসিকতার সুরেই জানালেন, মা ও স্ত্রী-দুজনের জন্যই লাভজনক হয়েছে ব্যাপারটা। মুখে ট্রেডমার্ক হাসিটি ঝুলিয়ে পাকিস্তান কিংবদন্তি বললেন, ‘‘আমার মা তাঁর ছেলে বউয়ের সৌন্দর্যের খুব প্রশংসা করেন। কিন্তু তাঁর চিন্তার বিষয় হলো, বউমার সঙ্গে কথা বলবেন কীভাবে। আমি তাঁকে বলেছি, ‘ইশারায় বলবেন’! আমার মা ইংরেজি জানেন না। আবার শ্যানিয়েরা পাঞ্জাবি ভাষা বোঝে না। এ কারণে তৈরি হয়েছে নিখুঁত সম্পর্ক!’’ অবশ্য শাশুড়ি-বউ ভাষার প্রতিবন্ধকতা দূর করতে নাকি ভাষাশিক্ষা নিচ্ছেন।
অনুষ্ঠানের এক ফাঁকে উপস্থাপক রেহনাম আকরামের কাছে জানতে চান, রাজনীতিতে আসার ইচ্ছা আছে কি না। আকরামের উত্তরটা বেশ কৌশলী বটে, ‘আমার গুরু রাজনীতিতে আছেন। এটাই আমার জন্য যথেষ্ট।’ গুরুকে নিশ্চয় চিনতে পেরেছেন, ইমরান খান।
ক্রিকেটার ও ভাষ্যকার হিসেবে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সব সময় ঘুরে বেড়াতে হয় আকরামকে। এ কারণে আর দশজন বাবার মতো সন্তানদের খুব একটা সময় দিতে পারেননি। এ কারণে সন্তানদের সঙ্গে তাঁর সম্পকর্টাও খুব বেশি নিবিড় হয়নি। আকরাম জানালেন, কখনো সন্তানদের জন্য জামা-কাপড় কিনেছেন, টুকটাক কথা হয়েছে। ব্যস, এতটুকুই! ভালোভাবে মেশা হয়নি। স্ত্রী হুমাই সাধারণত এ দিকটা সামলাত। কিন্তু যখন হুমা মারা গেলেন, আকরাম পড়লেন মহা হুজ্জতে। ছোটো ছেলে আকবরের বয়স তখন ৯ বছর আর বড় তৈমুরের মাত্র ১২।
সে সময়ের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে আকরাম বললেন, ‘প্রথম কয়েক মাস সব ছিল এলোমেলো। সন্তানেরা কখন কী করে, তাদের সময়সূচি কী, জানতে শুরু করি। তাদের বন্ধুদের সঙ্গে পরিচিত হই।’ তবে এ সময়ে এক নারী তাঁর এলেমেলো জীবনটা সাজিয়ে দিতে হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন, তিনি শ্যানিয়েরা। আকরাম বললেন, ‘ছেলেদের দেখভালো করতে অনেক সাহায্য করেছে শ্যানিয়েরা। সে আমার ছেলেকে ফুটবল মাঠে প্রশিক্ষণে নিয়ে গেছে এবং বসে তার খেলা দেখেছে।’
শ্যানিয়েরাকে কি এখন শতভাগ পাকিস্তানি বলা যাবে? এমন প্রশ্নের জবাবে, আকরাম বললেন, ‘শ্যানিয়েরা অস্ট্রেলীয় হলেও এখন সে পাকিস্তানের সংস্কৃতি উপভোগ করছে। শ্যানিয়েরা ১০০ভাগ পাকিস্তানি। ভাষাগত কিছু সমস্যা থাকলেও সে পাকিস্তানকে নিজের দেশ বলেই মনে করে।’ পাশ থেকে শ্যানিয়েরা যোগ করলেন, ‘বসবাসের জন্য আকরাম পাকিস্তানকে বেছে নিয়েছে। আমার তাতে কোনো আপত্তি নেই। আর আমি যখন খুশি অস্ট্রেলিয়ায় যেতে পারি।’
হুমার মৃত্যুর পর বলিউড অভিনেত্রী সুস্মিতা সেনের সঙ্গে আকরামের প্রেমের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। তবে তা কেবলই গুজব। এখন পরিষ্কার, আকরাম মূলত প্রেমে পড়েছিলেন শ্যানিয়ারার। দুজনের প্রেমের দিনগুলো কেমন ছিল? প্রেমের স্বভাবসুলভ পাগলামি ছিল আকরামের মধ্যে? শ্যানিয়েরা বললেন, ‘তাঁর উদ্যামতা দেখেছিলাম। তখনই তাঁর মধ্যে আমার ভবিষ্যৎ দেখতে পেয়েছিলাম। ও যখন আমাকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় আমরা তখন জীবনের এক অবস্থায় দাঁড়িয়ে। দুজনই সম্পর্ক বিষয়ে অভিজ্ঞ। বয়স যখন কম থাকে তখন ছোট ছোট অনেক কিছু বড় মনে হয়। কিন্তু আমরা অনেক পরিণত ও বয়স্ক। কাজেই আমাদের ক্ষেত্রে এ ধরনের ছোট বিষয়গুলো তেমন বড় হয়ে দেখা  দেয়নি।’

আইসিটিতে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বেসিস উইমেন্স ফোরামের উদ্বোধন

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নারী উদ্যোক্তা তৈরি ও তাদের উন্নয়ন এবং এই খাতে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহীদের পর্যাপ্ত সহযোগিতা দিতে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) একটি আলাদা প্লাটফর্ম গঠন করেছে। ‘বেসিস উইমেন্স ফোরাম’ নামের এই প্ল্যাটফর্মটি ‘ওয়ান বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নে ১ মিলিয়ন দক্ষ জনশক্তি তৈরির কার্যক্রমে নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতেও কাজ করবে। শনিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের সেলিব্রেটি হলে ‘বেসিস উইমেন্স ফোরাম’ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। বেসিস সভাপতি শামীম আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম, এনডিসি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হেয়ায়েতউল্লাহ আল মামুন, আইসিটি সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ, বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিডব্লিউসিসিআই) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সেলিমা আহমাদ, বেসিসের বর্তমান ও সাবেক কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, কূটনৈতিক, ব্যবসায়িক, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। বেসিস সভাপতি শামীম আহসান বলেন, বেসিস দীর্ঘদিন থেকেই তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ এবং সেক্টর উপযুক্ত কর্মপরিবেশ তৈরির পরিকল্পনা করে আসছে। এরই অংশ হিসেবে বেসিসের এই ফোরাম গঠন করা হয়েছে। আন্তর্জাতিকভাবে তথ্যপ্রযুক্তির অনেক ক্ষেত্রেই নারীদের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। আমাদের দেশের নারীদের যোগ্যতা এবং শিক্ষা আছে, শুধু তাদের উৎসাহিত করতে হবে এবং কাজের উপযুক্ত প্লাটফর্ম তৈরি ও দিকনির্দেশনা দিতে হবে। আর এই কাজটি করে দিতেই আমরা এই ফোরাম গঠন করেছি। এই ফোরামের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বেসিস পরিচালক সামিরা জুবেরী হিমিকা। ইতোমধ্যেই তিনি এই উদ্যোগ নিয়ে সেক্টরের বিভিন্ন নারী উদ্যোক্তা, নারী ফ্রিল্যান্সার ও প্রোগ্রামদের নিয়ে কয়েকটি সেশনও স¤পন্ন করেছেন। তিনি বলেন, আমাদের দেশে যেসব নারীরা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ঘরে বসে থাকেন অথবা যারা শিক্ষার্থী কিংবা ইতোমধ্যেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করছেন কিন্তু সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে নেতৃস্থানীয় অবস্থানে যেতে পারছেন না তাদেরকে আমরা তথ্যপ্রযুক্তি সেক্টরে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবো। এছাড়া নারীদের উন্নয়নে বিভিন্ন কাউন্সিলিং সেশন, প্রশিক্ষণ, সামাজিক সচেতনতা বিষয়ক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কাজকর্মে নারীরা এখনও পিছিয়ে। এই খাতে পেশাজীবন গড়ার ক্ষেত্রে একজন নারীকে সমাজের বিভিন্ন স্তরে অনেক বাধার মুখোমুখি হতে হয়। অনেকের ক্ষেত্রেই আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও নানা কারণে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে পেশাজীবন গড়া সম্ভব হয় না। এই ফোরামের মাধ্যমে সীমাবদ্ধতাগুলো কিভাবে কাটিয়ে ওঠা যায় এবং আরো সচেতনতা তৈরি করা যায় সেসব বিষয়ে কাজ করা হবে। উল্লেখ্য, এর আগে বেসিস সদস্যদের ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
Get more educational information: